পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

★ "প্রকৃত নিঃস্ব কে ?? """"""""""""""""""""""""""""""""""""" বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,

ছবি
 ★ "প্রকৃত নিঃস্ব কে ?? """"""""""""""""""""""""""""""""""""" বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,  ----------------------------------------------- আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত,  রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদিন  সাহাবায়ে কেরামকে প্রশ্ন করলেন:  "তোমরা কি জান নিঃস্ব কে?  তারা বললেন :  হে আল্লাহ তা‘আলার রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমরা তো নিঃস্ব মনে করি তাকে  যার কোন অর্থকড়ি নেই এবং প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র নেই।  তিঁনি বললেন :  আমার উম্মাতের মধ্যে সত্যিকার নিঃস্ব সে ব্যক্তি  যে কিয়ামতের দিন অনেক সালাত, সিয়াম, হাজ্জ ইত্যাদি নিয়ে উপস্থিত হবে  কিন্তু দুনিয়াতে সে কাউকে গালি দিয়েছিল, কারো বিরুদ্ধে অপবাদ দিয়েছিল,  কারো অর্থকড়ি অন্যায়ভাবে আত্মসাৎ করেছিল।  কাউকে হত্যা করেছিল এবং কাউকে প্রহার করে দুঃখ দিয়েছিল।  এসব মাজলূম সবাই আল্লাহ তা‘আলার সামনে তাদের প্রতি জুলূমের বিচার দাবী করবে।  ফ...

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, সম্মানিতা বোনেরা ❤️সকল সমস্যার সমাধান ইসলামেই আছে। আলহামদুলিল্লাহ!

ছবি
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, সম্মানিতা বোনেরা  ❤️সকল সমস্যার সমাধান ইসলামেই আছে। আলহামদুলিল্লাহ! . ✅১.অস্থির লাগছে❓ কান্না পাচ্ছে খুব? টেনশনে ভুগছেন? নিরিবিলি একটা রুমে বসে জিকির করুন, বা কোরআন তিলাওয়াত করুন, দেখবেন অন্তরে প্রশান্তি আসবে ইন-শা-আল্লাহ। . ✅২.. অনেক পাপ করে ফেলেছেন❓ এখন অপরাধ বোধে অস্থির লাগছে? কষ্ট হচ্ছে খুব? 👉তবে জেনে রাখুন ইসলামের দরজা আপনার জন্য সবসময় খোলা আছে। তওবা করুন মন থেকে। পুনরায় পাপ করে থেকে বিরত থাকুন। আল্লাহ তো বলেই দিয়েছেন,তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।" সবাই আপনাকে ছেড়ে চলে গেলেও আল্লাহ ছেড়ে যাবেন না।তিনি সবসময় তার বান্দার সাথে আছেন।💝 ✅৩.. ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত❓ চাকরি পাবেন কি পাবেন না; পরীক্ষা ভাল হবে কিনা? তাকদীরে বিশ্বাস করুন আর চেষ্টা চালিয়ে যান। আল্লাহর উপর ভরসা করুন। 👉তিনি তো বলেই দিয়েছেন, "যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে তাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট" তাহলে চিন্তা কিসের? . ✅৪.. জীবন এলোমেলো হয়ে গিয়েছে❓ ঠিক করতে পারছেন না কিছুতেই? 💝মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করার চেষ্টা করুন।ঘুম থেকে ওঠা থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়া ...

শালী মারা যাওয়ার পর তার চারপাশে বসে

 শালী মারা যাওয়ার পর তার চারপাশে বসে অন্যরা কুরআন তেলোয়াৎ করছে। এমন সময় তার দুলাভাই দাবি করল: আমি আমার শ্যালিকা কে শেষ গোসলটা করাইতে চাই! এ কথা অন্য মানুষ শুনার পর ,ফতোয়া কত প্রকার কি কি সব বুঝিয়ে দিলো, দুলাভাইয়ের সব সহ্য করতে হলো! একজনে খুব গরম হয়ে বলছে: শ্যালিকাকে তো স্পর্ষ করায় জায়েজ নেই, তুই আবার গোসল করাইতে চাস??? এবার দুলাভাই বলতেছে; আমার শ্যালী যখন জীবিত ছিলো, তখন কত হাত চাপে ধরছে ৫০০ টাকার জন্য, গলা চেপে ধরছে মেলায় যাওয়ার জন্য, আমার মটর সাইকেলের পিছনে উঠার জন্য কত কি না করেছে! এসব জায়েজ ছিলো আর মরার পরেই নাজায়েজ হয়ে গেল! তাইনা?? এতদিন আপনাদের ফতোয়া কোথায় ছিলো?? অথচ, মৃত্যু অবস্থা থেকে দুনিয়ায় থাকা অবস্থায় তাকে তার দুলাভাইয়ের সামনে পর্দা করার কথা ছিলো। কতটুকু তার সীমারেখা ছিল তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাকে সীমা নির্ধাররণ করে দিয়েছিলেন। সূরা নূরের ৩১ নম্বারে বলেনঃ- "ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের গুপ্তাঙ্গের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত: প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ...

স্যার আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললো,

ছবি
 ভার্সিটিতে প্রথম যেদিন ক্লাস করতে যাই সেদিন স্যার একে একে সবার সাথে পরিচিত হচ্ছিলো। আমি যখন দাঁড়িয়ে নিজের পরিচয় দিবো তখন স্যার আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললো, - তুমি কি আই এসের সদস্য? এই ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছো জঙ্গি হামলা করার জন্য না কি? স্যারের কথা শুনে ক্লাসের সবাই হাসতে লাগলো। আমি মাথাটা নিচু করে স্যারকে বললাম, -- স্যার, আপনার কথাটা ঠিক বুঝলাম না। স্যার আবারও হাসতে হাসতে বললো, - তোমার মুখ ভর্তি দাড়ি দেখে তো এটাই মনে হলো। সেদিনের পর কেউ আমাকে আবুল বাশার বলে ডাকে না। সবাই জঙ্গি বাশার বলেই ডাকে... স্যারকে দেখতাম মাঝে মাঝেই মজার চলে আমাকে নানা রকম অপমান করতো। সেদিন স্যার আমাকে দেখিয়ে সবাইকে বললো, - বাশারের থেকে কিছু শিখো তোমরা। ৩ দিন পর পর সেভ করলে নাপিতকে ৫০ থেকে ১০০ টাকা দিতে হয়।কিন্তু বাশারের দিতে হয় না কারণ সে দাড়ি রেখে দিয়েছে৷ একটা ভালো জিন্স প্যান্ট কিনতে গেলে ২৫০০ টাকা লাগে একটা ভালো শার্ট কিনতে গেলে ১৫০০ টাকা লাগে কিন্তু বাশারের এইসব কিছুই লাগে না। সে ৫০০ টাকা দিয়ে পাঞ্জাবি পায়জামা বানিয়ে ফেলতে পারে। তোমরা ছেলেরা সবাই খরচ কমাতে বাশারকে ফলো করো। স্যারের মুখ থেকে এইসব কথা ...

♥জুম্মার দিনের ফজিলত ও করণীয়♥

  সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুম্মার দিন। এটি পৃথীবির অন্যতম তাৎপর্যবহ দিবস। জুম্মা নামে পবিত্র কোরআনে একটি সূরা আছে। এইদিনে মহান আল্লাহতায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন। হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে এই দিনেই জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।   আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: আমরা শেষে এসেছি কিন্তু কেয়ামতের দিন সবার আগে থাকবো। যদিও অন্য সব জাতিগুলো কে গ্রন্থ দেওয়া হয়েছে আমাদের পূর্বে, আমাদের গ্রন্থ দেওয়া হয়েছে তাদের পরে। অত:পর জেনে রাখো এই (জুমার) দিনটি আল্লাহ আমাদের দান করেছেন। জুমার নামাজের সূচনাঃ জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ। হিজরতের পরে জুমার নামাজ ফরজ হওয়ার আগে নবুওয়তের দ্বাদশ বর্ষে মদিন...