"যার চরিত্র যেমন,,তার জীবন সঙ্গী ও হবে তেমন" (সূরা নূর আয়াত ২৬) আসলেই কুরআনে কি এ আয়াত আছে,,?? মানুষের না বোঝা ভুল ও এই আয়াত নাযিল হয় কিভাবে..?? আল্লাহতালা সেই আয়াতে পবিত্র কুরআনে বলেন,, "দুশ্চরিত্রা নারী দুশ্চরিত্র পুরুষের জন্য; দুশ্চরিত্র পুরুষ দুশ্চরিত্রা নারীর জন্য; সচ্চরিত্রা নারী সচ্চরিত্র পুরুষের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষ সচ্চরিত্রা নারীর জন্য' লোকেরা যা বলে তার সাথে তারা সম্পর্কহীন; তাদের জন্য আছে ক্ষমা এবং সম্মানজনক জীবিকা' __(সূরা নুর আয়াত ২৬) আমরা একমাত্র ইসলাম নিয়ে অতি উৎসাহি না বুঝার দল এ আয়াতের অনুবাদ কে নিজের মনগড়া স্টাইলে চালিয়ে দিয়েছে' আমরা বলেছি "যার চরিত্র যেমন তার জীবন সঙ্গী ও হবে তেমন" (সূরা নুর আয়াত ২৬) অনেক বড় আলেম ওলামারাই কোরআন তাফসির না ঘেটে যখন মহান আল্লাহ তায়ালার পবিত্র বানী না বুঝেই জনসম্মুখে পেশ করেন এবং সেখান থেকেই ভুলগুলি শুরু হয়েই ছড়িয়ে পরে 'মূলত এই আলেমরাই চাই সমাজে যাতে খারাপ কাজ কম হয় তাই এই মন গড়া আয়াত বলে মানুষকে ভয় দেখানো 'কিন্তু এটা যে কত বড় পাপ সেইটা আরেকদিন দেয়া যাবে" কোরআনের আয়াতকে পরিবর...
ভার্সিটিতে প্রথম যেদিন ক্লাস করতে যাই সেদিন স্যার একে একে সবার সাথে পরিচিত হচ্ছিলো। আমি যখন দাঁড়িয়ে নিজের পরিচয় দিবো তখন স্যার আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললো, - তুমি কি আই এসের সদস্য? এই ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছো জঙ্গি হামলা করার জন্য না কি? স্যারের কথা শুনে ক্লাসের সবাই হাসতে লাগলো। আমি মাথাটা নিচু করে স্যারকে বললাম, -- স্যার, আপনার কথাটা ঠিক বুঝলাম না। স্যার আবারও হাসতে হাসতে বললো, - তোমার মুখ ভর্তি দাড়ি দেখে তো এটাই মনে হলো। সেদিনের পর কেউ আমাকে আবুল বাশার বলে ডাকে না। সবাই জঙ্গি বাশার বলেই ডাকে... স্যারকে দেখতাম মাঝে মাঝেই মজার চলে আমাকে নানা রকম অপমান করতো। সেদিন স্যার আমাকে দেখিয়ে সবাইকে বললো, - বাশারের থেকে কিছু শিখো তোমরা। ৩ দিন পর পর সেভ করলে নাপিতকে ৫০ থেকে ১০০ টাকা দিতে হয়।কিন্তু বাশারের দিতে হয় না কারণ সে দাড়ি রেখে দিয়েছে৷ একটা ভালো জিন্স প্যান্ট কিনতে গেলে ২৫০০ টাকা লাগে একটা ভালো শার্ট কিনতে গেলে ১৫০০ টাকা লাগে কিন্তু বাশারের এইসব কিছুই লাগে না। সে ৫০০ টাকা দিয়ে পাঞ্জাবি পায়জামা বানিয়ে ফেলতে পারে। তোমরা ছেলেরা সবাই খরচ কমাতে বাশারকে ফলো করো। স্যারের মুখ থেকে এইসব কথা ...
বিজয়, আত্মত্যাগ আর সুবিধাবাদের গল্প ইয়াদ আল-কুনাইবি . কল্পনা করুন, বিশাল প্রাসাদে বন্দী একদল মানুষ। বের হবার দরজা কেবল একটা। সে দরজা বাইরে থেকে বন্ধ। দরজা খুলতে চাবি লাগবে। প্রাসাদের ভেতরের এক পাশের দেয়ালে দশটা গর্ত। যেকোনো একটায় আছে দরজার চাবি। কোন গর্তে চাবি আছে সেটা কেউ জানে না। হিসেব খুব সহজ তাই না? গর্তগুলো খুঁজে খুঁজে চাবিটা খুঁজে বের করে নিলেই ল্যাঠা চুকে যায়। . হ্যাঁ, হিসেব সোজা। তবে একটা জটিলতা আছে। দশটা গর্তের একটার মধ্যে তো চাবি, কিন্তু বাকি নয়টার মধ্যে আছে বিষাক্ত কালকেউটে সাপ। . সহজ সমীকরণের এ জটিলতার কারণেই বুঝি কেউ সাহস করে আগাচ্ছে না। সবাই বসে আছে নিষ্ক্রিয় হয়ে। কেউ কেউ প্রাসাদের তুলনামূলক আরামদায়ক কোনো কোণা বেছে নিয়ে শুরু করে দিয়েছে বিছানাপাতি গোছানো। বন্দীত্বকেই যেন নিয়তি হিসেবে মেনে নিয়েছে সবাই। . শেষমেশ একজন উঠে দাঁড়াল। চোখে ইস্পাতের দৃঢ়তা। আত্মবিশ্বাসী পায়ে হেঁটে গেল গর্তগুলোর কাছে। একটা গর্ত বেছে নিয়ে ভাবলেশহীন মুখে হাত ঢুকিয়ে দিল...সাপ ছোবল দিল। মানুষটা মারা গেল প্রায় সাথে সাথে। . উঠে দাঁড়াল আরও একজন। হাতে একটুকরো কাপড় পেঁ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন