সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ

 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ

  

⭕১. ৩বার  (আস্তাগফিরুল্লা-হ)      أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ

আমি আল্লাহ্‌র নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি।


⭕২. 

اللّٰهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ 


আল্লা-হুম্মা আনতাস্ সালা-মু ওয়া মিনকাস্ সালা-মু তাবা-রক্তা ইয়া যালজালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম


👉অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি শান্তিময়। আপনার নিকট থেকেই শান্তি বর্ষিত হয়। আপনি বরকতময়, হে মহিমাময় ও সম্মানের অধিকারী!

#মুসলিম ১/৪১৪, নং ৫৯


🌺৩. একবার বলবে,


لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ، 

লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মূলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর।

👉অর্থঃ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।


⭕৪. পাপরাশি ক্ষমা করে দেওয়া হয়, যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশির মত হয়🌺🌺🌺

প্রত্যেকটি ৩৩ বার করে বলবে,


سُبْحَانَ اللّٰهِ، وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ، وَاللّٰهُ أَكْبَرُ 


সুবহা-নাল্লাহ, (৩৩বার)

আল্লাহ কতই না পবিত্র-মহান। 


আলহামদুলিল্লাহ, (৩৩বার)

সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র জন্য।


আল্লা-হু আকবার (৩৩বার)

আল্লাহ সবচেয়ে বড়।


🌺৫.১০০বার পূর্ণ করতে ১বার বলবে


لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ 


লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর


👉অর্থঃ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সকল প্রশংসা তাঁরই এবং তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।


যে ব্যক্তি প্রতি নামাযের পরে এটা বলবে, তার পাপরাশি ক্ষমা করে দেওয়া হয়, যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশির মত হয়।💢💢💢💢


#মুসলিম, ১/৪১৮, নং ৫৯৭;


⭕৬.আয়তুল কুরসি ( সূরা আল-বাকারাহ্‌ ২৫৫) ১বার। 


اللّٰهُ لَآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ ۚ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلَا نَوْمٌ ۚ 

لَّهُ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ ۗ مَنْ ذَا الَّذِى يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلَّا بِإِذْنِهٖ ۚ 


يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيْطُوْنَ بِشَىْءٍ مِّنْ عِلْمِهٖٓ إِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ ۖ 

وَلاَ يَؤُوْدُهُ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِىُّ الْعَظِيْمُ

আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যূল কাইয়্যূমু

লা তা’খুযুহু সিনাতুঁও ওয়ালা নাউম।

লাহূ মা-ফিসসামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদ্বি।

মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূ ইল্লা বিইযনিহী।


ইয়া‘লামু মা বাইনা আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম।

ওয়ালা ইয়ুহীতূনা বিশাইইম মিন্ ইলমিহী ইল্লা বিমা শাআ।ওয়াসি‘আ কুরসিয়্যুহুস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্ব।ওয়ালা ইয়াউদুহূ হিফযুহুমা। ওয়া হুয়াল ‘আলিয়্যূল ‘আযীম


💢অর্থঃ আল্লাহ্, তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্রাও নয়।আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর।তাদের সামনে ও পিছনে যা কিছু আছে তা তিনি জানেন। আর যা তিনি ইচ্ছে করেন তা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনো কিছুকেই তারা পরিবেষ্টন করতে পারে না।কে সে, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে?তাঁর ‘কুরসী’ আসমানসমূহ ও যমীনকে পরিব্যাপ্ত করে আছে; আর এ দুটোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না।

আর তিনি সুউচ্চ সুমহান।


“যে ব্যক্তি প্রত্যেক সালাতের পরে এটি পড়বে, তাকে মৃত্যু ব্যতীত জান্নাতে প্রবেশে আর অন্য কিছু বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।”🌺🌺🌺অর্থাৎ মারা গেলেই সে জান্নাতে যাবে


#বুলুগুল মারাম ৩২৬, নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল্লাইলাহ, নং ১০০; ইবনুস সুন্নী, নং ১২[১]


⭕৭. সূরা ইখলাস, নাস ও ফালাক্ব ১বার করে

#আবু দাউদ ১৫২৩, তিরমিজি ২৯০৩


🌺৮. 

اللّٰهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ، وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ، وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الجَدُّ 


আল্লা-হুম্মা লা মানি‘আ লিমা আ‘তাইতা, ওয়ালা মু‘তিয়া লিমা মানা‘তা, ওয়ালা ইয়ানফা‘উ যালজাদ্দি মিনকাল জাদ্দু


👉অর্থঃ হে আল্লাহ, আপনি যা প্রদান করেছেন তা বন্ধ করার কেউ নেই, আর আপনি যা রুদ্ধ করেছেন তা প্রদান করার কেউ নেই। আর কোনো ক্ষমতা-প্রতিপত্তির অধিকারীর ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি আপনার কাছে কোনো উপকারে আসবে না।


#বুখারী ১/২২৫, নং ৮৪৪; মুসলিম ১/৪১৪, নং ৫৯[৩] আর দু ব্রাকেটের মাঝের অংশ বুখারীতে বর্ধিত এসেছে, নং ৬৪৭[৩]


⭕৯.

لَا إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ، وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ، لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِاللّٰهِ، لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ، وَلاَ نَعْبُدُ إِلاَّ إِيَّاهُ، لَهُ النِّعْمَةُ وَلَهُ الْفَضْلُ وَلَهُ الثَّنَاءُ الْحَسَنُ، لَا إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ مُخْلِصِيْنَ لَهُ الدِّيْنَ وَلَوْ كَرِهَ الكَافِرُوْنَ 


লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর। লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়ালা না‘বুদু ইল্লা ইয়্যাহু। লাহুন নি‘মাতু ওয়া লাহুল ফাদলু, ওয়া লাহুসসানাউল হাসান। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুখলিসীনা লাহুদ-দীন ওয়া লাও কারিহাল কাফিরূন


👉অর্থঃ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং (সৎকাজ করার) কোনো শক্তি নেই। আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, আমরা কেবল তাঁরই ইবাদত করি, নেয়ামতসমূহ তাঁরই, যাবতীয় অনুগ্রহও তাঁর এবং উত্তম প্রশংসা তাঁরই। আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, আমরা তাঁর দেয়া দ্বীনকে একনিষ্ঠভাবে মান্য করি, যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে


#মুসলিম ১/৪১৫, নং ৫৯[৪]


🌺🌺🌺🌺সকাল-বিকালের যিকর🌺🌺🌺

(ফজর ও মাগরিবের সময়ের গুরুত্বপূর্ণ যিকর)


⭕১০. উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমলের দো'আ


ফজর নামাযের সালাম ফিরানোর পর পড়বে,


اللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا، وَرِزْقًا طَيِّبًا، وَعَمَلًا مُتَقَبَّلًا 


আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস্আলুকা ‘ইলমান না-ফি‘আন্ ওয়া রিয্‌কান ত্বায়্যিবান ওয়া ‘আমালান মুতাক্বাব্বালান


👉অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমল প্রার্থনা করি।


#ইবন মাজাহ্‌, নং ৯২৫;  ইবন মাজাহ, ১/১৫২; মাজমাউয যাওয়াইদ, ১০/১১[১] 


⭕🌺💢১১. কিয়ামতের দিন রসুলুল্লাহ (স:)এর সুপারিশ লাভ


দশবার রাসূল (স) এর উপর দুরুদ পাঠ (দুরুদে ইব্রাহীম) 


‘যে কেউ সকাল বেলা আমার উপর দশবার দরুদ পাঠ করবে এবং বিকাল বেলা দশবার দরুদ পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন আমার সুপারিশ দ্বারা সৌভাগ্যবান হবে।’


#তাবরানী হাদীসটি দু’ সনদে সংকলন করেন, যার একটি উত্তম। দেখুন, মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ ১০/১২০; সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব ১/২৭[৩]


⭕১২.কিয়ামতের দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টি

তিন বার বলবে,


رَضِيْتُ بِاللّٰهِ رَبًّا، وَبِالْإِسْلاَمِ دِيْنًا وَّبِمُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَبِيًّا 


রদ্বীতু বিল্লা-হি রব্বান, ওয়াবিল ইসলা-মি দীনান, ওয়াবি মুহাম্মাদিন সাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামা নাবিয়্যান


আল্লাহকে রব, ইসলামকে দীন ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নবীরূপে গ্রহণ করে আমি সন্তুষ্ট।


যে ব্যক্তি এ দো‘আ সকাল ও বিকাল তিনবার করে বলবে, আল্লাহর কাছে তার অধিকার হয়ে যায় তাকে কিয়ামাতের দিন সন্তুষ্ট করা।


#আহমাদ ৪/৩৩৭; নং ১৮৯৬৭; নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল-লাইলাহ, নং ৪; ইবনুস সুন্নী, নং ৬৮; আবু দাউদ, ৪/৩১৮, নং ১৫৩১; তিরমিযী ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৯। আর ইবন বায রাহিমাহুল্লাহ ‘তুহফাতুল আখইয়ার’ এর ৩৯ পৃষ্ঠায় একে হাসান বলেছেন।


⭕১৩. সাইয়্যিদুল ইস্তেগফার(ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দোয়া) ১বার


যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে অর্থ বুঝে সকালে এটি পড়বে সন্ধ্যা হবার আগে মারা গেলে সে জান্নাতে যাবে। আর সন্ধ্যায় পড়ে সকাল হবার আগে মারা গেলে অবশ্যই জান্নাতে যাবে। 


বি.দ্রঃ দোয়াটি না থাকলে  সংগ্রহ করে পড়ে নিবেন।আর নাহয় কমেন্ট করে জানাবেন। পোস্টটি বড় হবার আশংকায় এখানে দেওয়া হলোনা।


#বুখারী ৬৩০৬


⭕১৪. যে ব্যক্তি সকাল ও বিকাল সূরা ইখলাস, নাস ও ফালাক্ব পড়বে সকল প্রকার বালা-মুসিবত থেকে রক্ষার জন্য এটাই যথেষ্ট হবে।


#তিরমিজি ৩৫৭৫


⭕১৫. কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না

৩ বার বলবে,


بِسْمِ اللّٰهِ الَّذِيْ لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِيْ الْأَرْضِ وَلاَ فِيْ السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ 


বিস্‌মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদ্বুররু মা‘আস্‌মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম


আল্লাহ্‌র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।”


যে ব্যক্তি সকালে তিনবার এবং বিকালে তিনবার এটি বলবে, কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না।


#আবূ দাউদ, ৪/৩২৩, নং ৫০৮৮; তিরমিযী, ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৮; ইবন মাজাহ, নং ৩৮৬৯; 


©হিসনুল মুসলিম


পোস্টটি প্রচার করে অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন


⭕প্রচার করার ফজিলত❤️

১. যে ব্যাক্তি  একটি হাদীস প্রচার করে, আল্লাহ তাকে সৌন্দর্যমন্ডিত করেন। কখনো শ্রোতার চেয়ে প্রচারকারী অধিকতর স্মৃতিধর হয়ে থাকে।

#ইবনে মাজাহ হা/২৩২


২.  “যে ব্যক্তি কোন হেদায়েতের দিকে আহ্বান করে সে ব্যক্তির জন্য রয়েছে এমন প্রতিদান যে প্রতিদান এ হেদায়েতের অনুসরণকারীগণও পাবেন; কিন্তু অনুসারীদের প্রতিদান হতে বিন্দুমাত্রও কমানো হবে না। 

আর যে ব্যক্তি কোন ভ্রষ্টতার দিকে আহ্বান করে সে ব্যক্তির জন্য রয়েছে এমন গুনাহ যে গুনাহ এ ভ্রষ্টতাতে লিপ্ত ব্যক্তিরা পাবে; কিন্তু অনুসারীদের গুনাহ থেকে বিন্দুমাত্রও কমানো হবে না”[সহিহ মুসলিম (২৬৭৪)]

সংগৃহীত



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

যার চরিত্র যেমন,,তার জীবন সঙ্গী ও হবে তেমন"

স্যার আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললো,

বিজয়, আত্মত্যাগ আর সুবিধাবাদের গল্প ইয়াদ আল-কুনাইবি